বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

অপেক্ষা

                     অপেক্ষা
মোহাম্মদ আলী মূর্তাজা

অপেক্ষায় আছি,আমি
          জম্মলগ্ন হতে এই অবধি
অপেক্ষায় থাকবো আমি!!
     যে দিন এই জীবনের সমাধি ।

জান, অপেক্ষায় আমার সঙ্গী
          অপেক্ষায় আমি হাসি,
   অপেক্ষায় আমি কাঁদি !!
       অপেক্ষা করে আমি বাছি।।।

ছোট বেলায় বাবা বলতেন
       আজকে নই, কালকে দিবো তোমায়,
মা, অশ্রু ঝরা চোখে বলতেন,
       এই ঈদে নই, সত্যি বলছি
                দিবো ঐই ঈদে।।।।।
আমি থাকি আর একটি ঈদের অপেক্ষায়!!!

  খেলার সাথীরা যখন বলতো
                  একটু দাঁড়া , আসতেছি আমি
আমি হাসি মুখে বলতাম
         ঠিক আছে,  অপেক্ষায় আছি।।।

  একবার কলেজ পড়ার কাল,
          পরেছিলাম এক অন্ধ,প্রেমের জালে!!
সেই থেকে আরও এক নতুন মাত্রা
          জুটলো , আমার কপালে ।।।
       হলেন প্রেমিকা, এখন বউ!!
   এখনও আমায় অপেক্ষায় রাখলো!!!

       আমার অপেক্ষার গল্প শুনে ,
       হয়তো ভাবছো আমি হতভাগা!!!
      না, না,  আমি হতভাগা নই!!
     তোমরাও কেউ এর জন্য দায়ী নও।।।।

সত্যি বলতে কি, আমিই অপেক্ষায় আছি।
            কখন আমি বড় হবো!!
    অপেক্ষাকে একটু দেখার অপেক্ষায় ।
   যাঁর জন্য আমি এতকাল অপেক্ষা করছি।

    যখন আমি চলে যাচ্ছি ওপারে,
             সেই আমাকে এসে বলে;
        আমায় একা কর চলে যাচ্ছো?
       আমি বললাম, তুমি এসো
   আমি থাকবো, তোমার অপেক্ষায় ।।।



   


মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

"মা" এবং ভালবাসা!!

প্রেমিক খুবই ভালবাসে তার girlfriend কে💖
দুজনের ভালবাসা যখন কিছুটা বৃদ্ধ হল তখন তারা সিদ্ধান্ত নিল বিয়ে করার । তবে এই বিয়েটা করতে হলে প্রেমিককে পূরণ করতে হবে একটা শর্ত । প্রেমিকা বললো আমাকে তুমি বিয়ে করতে হলে,তুমি তোমার মায়ের কোলিজা আমার হাতে এনে দাও!!! তারপর আমরা বিয়ে করবো। প্রেমিক তার মায়ের কাছে গিয়ে বললো, মা আমি একটা মেয়েকে ভালবাসি। তাকে বিয়ে করতে হলে তোমার কোলিজা তার হাতে নিয়ে দিতে হবে!! তুমি কি দিবা মা ? মা হাসি মুখে ছেলের হাতে তার কোলিজা উঠাই দিলো!!
ছেলে কোলিজা নিয়ে ছুটলো  girlfriend কাছে । হঠাৎ কিছু একটার ধাক্কায় সে পরে গেলো মাটিতে,  কোলিজা পরলো অন্য দিকে। তখন মায়ের কোলিজা ছেলে কে বলে, "তোর কোথাও লাগেনিতো।


মোরাল■■ সন্তানের প্রতি মায়ের ভালবাসা 💙❤💚 পৃথিবীর কারও সাথে তুলনা করা যাই না।।।।


সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

Our language and a Golam Azam





My brother's bloody
21st February ....
I recommend it....

The International Mother Language Day Saran today said all the language martyrs and soldiers and pray for the salvation of their spirit. Today, the language of the community honored reader will reminisce a little soldier.

Professor Golam Azam language soldier
Language soldier Professor Ghulam Azam, the language of the soldiers who refused to be denied.

Azam's birth on 7 November 1922 at her grandfather's house in the old part of the Laxmi. Biragamo his grandfather's house in the village of Brahmanbaria district. Maulana Ghulam Azam spent a large part of his studies in Dhaka.
He concludes his Masters in Political Science at the University of Dhaka. While he was a student at the University of 47 48 and 48 49
Dakasura two consecutive years was in charge of GS. (You see, 49 to 48 kucakrira deleted the name !!)
He was the Dhaka University Central Students Parliament or dakasura GS in 1949. He was also the VP Arvind Bose dakasura. At that time, students from visiting Pakistan's prime minister a memorandum demanding that Bengali language.
At that time, the leftist politician Badruddin Umar, the language of the movement said. He said, "any student Hindu prime minister of Pakistan, Liaquat Ali Khan, submitted a memorandum to the interpretation might be different if. Therefore, with the exception of the DUCSU VP Arvind bosake GS Ghulam Azam was presented with the memorandum. "
General Ershad, a non-party political misery-phase occurs nirbacanakalina that outline the government's administrative Golam Azam. Azam has written over a hundred books out of politics.
But any time we are unable to assess this great man.



Posted via Blogaway


রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

শহীদের স্মরণে


~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ফুল দিতে যাচ্ছিলাম শহীদ
মিনারে।

পথ আগলে দাঁড়ালো রফিক, সালাম,
বরকত, শফিউর.........
¤ রফিক -- কই যাও?
¤ আমি -- জি, শহীদ মিনার যাচ্ছি
ফুল
দিতে।
¤ সালাম -- ফুল!! ফুল দিয়ে কি হবে?
¤ আমি -- না, মানে আপনাদের স্মরণ
করা হল।আপনাদের আত্মা শান্তিu
পাবে।
¤বরকত -- হা হা হা, কুরআন হাদিসের
কোথাও লেখা আছে,
ফুল দিলে আত্মার শান্তি হয়?
কখনো কি কবর জিয়ারত করেছো?
দুই রাকাত নামাজ পড়ে আমাদের
জন্য
দোয়া করেছো??
¤ আমি -- জি…না, মানে…!!!
¤ রফিক -- হুমম, প্রতি বছর কত টাকার
ফুল
দিয়ে এভাবে শ্রদ্ধা জানাও?
¤ আমি -- জি, কোটি টাকার উপরে তো হবেই।
¤ শফিউর -- আচ্ছা আমার মা যে
চিকিৎসার অভাবে মারা গেছে,
কেউ কি খোঁজ নিয়েছে?
¤সালাম -- আমার আত্মীয় স্বজনরা
যে রিকশা চালিয়ে, দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করে,
তার কি কোন খবর রাখে কেউ?
¤ আমি -- ভাই, আসলে জীবন তো দিছেন
আপনারা।
আপনাদের আত্মীয় স্বজন তো দেয়
নাই। তাদের খোঁজ কেন নিব?
¤ বরকত -- যুদ্ধ তো করছে মুক্তিযোদ্ধারা।
তাদের নাতি পুতিরা এত সুযোগ সুবিধা পায় কেন?
¤ শফিউর -- বাদ দাও তো বরকত !
ওদেরকে বেশি উস্কে দিয়ো না।
ওদের বলে কোন লাভ নাই,
কিছু বুঝাইলেও বুঝবে না।
মনে যা চাইবে তাই করবে
.
মনটা খারাপ হয়ে গেল। বাসায়
ফিরে আসলাম। আর কোনদিন ফুল
দিতে যাবো না। পারলে আল্লাহর
কাছে প্রার্থনা করবো, তাদের
উত্তম পুরস্কারটা যেন জান্নাত হয়।

(গল্পটি রূপক কিন্তু এটাই ইসলামের
শিক্ষা, রাসূলের আদর্শ )
-(collected )


আমাদের ভাষা এবং একজন গোলাম আজম

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
একুশে ফেব্রুয়ারি ।।।।
আমি কি ভুলিতে পারি।।।।

আজকের এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সরণ করছি সকল ভাষা শহীদ এবং সৈনিকদের এবং তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করছি । সম্মানিত পাঠক মহলের কাছে আজকে একজন ভাষা সৈনিকের সামান্য স্মৃতিচারণ করব।

ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজম
ভাষা সৈনিক  অধ্যাপক  গোলাম আযম, যাকে অস্বীকার করা হলে সমস্ত ভাষা সৈনিকদেরকে অস্বীকার করা হবে।

গোলাম আযমের জন্ম ১৯২২ সালের ৭ই নভেম্বর ঢাকার পুরনো অংশে লক্ষ্মীবাজার এলাকায় নানার বাড়িতে। তার দাদার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও গ্রামে। মাওলানা গোলাম আজমের শিক্ষাজীবনের বড় অংশ কেটেছে ঢাকায়।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান মাস্টার্স শেষ করছেন । বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় তিনি '৪৭-'৪৮ এবং '৪৮-'৪৯
পরপর দুই বছর ডাকসু'র জিএস এর দায়িত্বে ছিলেন। (খেয়াল করে দেখুন,কুচক্রীরা '৪৮-'৪৯ এর নামটি মুছে ফেলেছে!!)
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসু’র জিএস ছিলেন ১৯৪৯ সালে। তখন ডাকসু’র ভিপি ছিলেন অরবিন্দ বোস। সে সময় ছাত্রদের পক্ষ থেকে ঢাকা সফররত পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে বাংলা ভাষার দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন।
সে সময়ে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় বামপন্থী রাজনীতিক বদরউদ্দিন উমর পরে এ নিয়ে বলেন। তিনি বলেছেন, “হিন্দু কোনো ছাত্রকে দিয়ে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খানের কাছের স্মারকলিপি পেশ করা হলে তার ভিন্ন ব্যাখ্যা হতে পারে। সে কারণে তখন ডাকসুর ভিপি অরবিন্দ বোসকে বাদ দিয়ে জিএস গোলাম আযমকে দিয়ে স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছিল।”
জেনারেল এরশাদের সময় দেশে রাজনৈতিক দৈন্য-দশা দেখা দিলে নির্বাচনকালিন নির্দলীয় তত্ববধায়ক সরকারের রুপরেখা দিয়েছিলেন এই গোলাম আজম। রাজনীতির বাইরে শতাধিক বইও লিখেছেন গোলাম আযম।
অথচ এই আমরাই কোন কালে মূল্যায়ন করাতে পারিনি এই মহা মানবকে।

উৎস: গোলাম আজমের জীবনী এবং উইকিপিডীয়া।


শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

NICE community

Connecting soul murtaza http://connectingsoulmurtaza.blogspot.com/

কবিতা

কবিতা

কবিতা; আমার সপ্ন ছিল !
ভালবেসে তাকে আপন করে নিয়েছিলাম ।

সপ্ন দেখি আজও আমি,
কবিতা কে ভালবাসবো!!!

তবু আমার একটু সময় হয়না
তাকে ভালোবাসতে !

হঠাৎ কখনো যদি খুব একা অনুভব করি

তখন আনমনা হয়ে তাকে নিয়ে বসি,

নজরুল, রবীন্দ্রনাথ এরাও
তাকে খুব ভালবাসতো।।

না, না ,
আমি তাদের চেয়ে খুব বেশি না।
বলতে পার আমার ভালবাসা ঠুনকো ।

তবু আমি তাকে ভিতর থেকে অনুভব করি।

আচ্ছা কবিতা; ;
তুমি কি আমায় ভালবাস?

(অসমাপ্ত )

চলবে ।।।।

Everyday news

Everyday news